নামাপাড়া, বটতলা, ত্রিশাল উপজেলা, ময়মনসিংহ।
এটি ময়মনসিংহ শহর হতে প্রায় ২২ কিলোমিটার দক্ষিণে গিয়ে, বালিপাড়া রোডের বিপরীত পার্শ্বে ত্রিশাল থানার সামনের রাস্তা দিয়ে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত হওয়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের ত্রিশাল ওভারব্রিজ এর সামনের মোড় হতে সিএনজি, অটোরিক্সা, রিক্সাসহ লোকাল যানবাহন দ্বারা যাওয়া যায়। ঢাকা হতে এর দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার। ঢাকা থেকে আসতে হলে ত্রিশাল ফায়ার স্টেশন পার হয়ে টিউলিপ রেস্টুরেন্ট এর পূর্বেই পশ্চিম দিকের রাস্তা দিয়ে ইউনিভার্সিটি রোড হয়ে আসতে হবে। কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতি বিজরিত বটতলা ঘেঁষে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত।
কবি কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি। তার স্মরণে কবি নজরুলের স্মৃতি বিজরিত বটতলাতে এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয় । কবি নজরুল ছোট বেলায় এই বটগাছের নিচে বসে বাঁশি বাজাতেন। কবি ত্রিশালের দরিরামপুর হাই স্কুলে পড়াশুনা করতেন ।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতি বিজড়িত ত্রিশাল উপজেলার নামাপাড়া এলাকায় অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে বর্তমানে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে।
এটি ময়মনসিংহ শহর হতে প্রায় ২২ কিলোমিটার দক্ষিণে গিয়ে, বালিপাড়া রোডের বিপরীত পার্শ্বে ত্রিশাল থানার সামনের রাস্তা দিয়ে ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত হওয়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের ত্রিশাল ওভারব্রিজ এর সামনের মোড় হতে সিএনজি, অটোরিক্সা, রিক্সাসহ লোকাল যানবাহন দ্বারা যাওয়া যায়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকা হতে এর দূরত্ব ১০০ কিলোমিটার।ঢাকা থেকে আসতে হলে ত্রিশাল ফায়ার স্টেশন পার হয়ে টিউলিপ রেস্টুরেন্ট এর পূর্বেই পশ্চিম দিকের রাস্তা দিয়ে ইউনিভার্সিটি রোড হয়ে আসতে হবে। কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতি বিজরিত বটতলা ঘেঁষে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরাম ১৯৯০-এর দশক থেকে বেসরকারি খাতে ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য একটি কমিটি গঠন করে। এই কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. আশরাফ সিদ্দিকী, সহসভাপতি অধ্যক্ষ হামিদা আলী এবং কোষাধ্যক্ষ বদিউজ্জামান, অবসরপ্রাপ্ত মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ। ফোরাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে দুই ধরনের সাহায্যদাতা সংগ্রহ করে। এক অর্থদাতা, দুই জমিদাতা। অর্থদাতাদের মধ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন তত্কালীন ভূমি প্রতিমন্ত্রী রাশেদ মোশাররফ, বেশকিছু সংখ্যক প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী, চিকিৎসক এবং বিদ্যানুরাগী।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস